ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায়

ফোড়া মানব দেহের যে কোন জায়গায় হতে পারে যেমন- বগল, কুঁচকি, মাথায়, উড়ুতে, মুখে ইত্যাদি জায়গায় হতে পারে। এটি স্বাভাবিক ঘটনা। হতেই পারে। কিন্তু এই ফোড়া যদি শক্ত হয়ে যায় তাহলে কি হবে। তখন হতে পারে বড় কোন সমস্যা। তাই এই পোস্টটিতে আমরা ফোড়া শক্ত হলে করণীয় কি , ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে ইত্যাদি সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন তাহলে ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায় জেনে নেই।

ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায়
আপনার শরীরে কি ফোড়া হয়েছে এবং সেই ফোড়া শক্ত হয়ে গেছে। এখন কি করবেন বুঝতেছেন না। তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ এই পোস্টটিতে আমরা ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায়, ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।

ভূমিকা - ফোড়া শক্ত হলে করণীয়

ফোড়া যাকে ইংরেজিতে abscess বলা হয়। ফোড়া সাধারণত শরীরে টিস্যুর গুলোর মধ্যে জমে থাকা পুঁ*জের কারণে হয়। এটি শরীরের বিভিন্ন জায়গায় হতে পারে। মানবদেহে ফোড়া হবে এটি স্বাভাবিক ঘটনা। তবে সমস্যা হবে তখন যখন সেই ফোড়া না সেরে শক্ত হয়ে যাবে। ফোড়া যখন শক্ত হয়ে যায় তখন সেখানে প্রচুর পরিমাণে ব্যথার সৃষ্টি হয়। যা সহ্য করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। অনেকে তো সহ্যই করতে পারে না। অনেক সময় ফোড়া যদি না সেরে শক্ত হয়ে যায় তাহলে সেখান থেকে ধীরে ধীরে ক্যা*ন্সার হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ ফোড়া থেকে কি ক্যান্সার হয়

যা একজন মানুষের জীবনের জন্য হু*মকি হতে পারে। তাই ফোড়া শক্ত হলে করণীয় সম্পর্কে জানা জরুরি। যা আমরা এই পোস্টটিতে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আপনিও যদি এই কঠিন সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে এই পোস্টটি থেকে ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায়, ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

শরীরে বেশি ফোড়া হওয়ার কারণ কি?

মানবদেহে ফোড়া হওয়া এটি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এই ফোড়া যদি বেশি পরিমাণে হয় অর্থাৎ ঘন ঘন দেখা যায় তাহলে সেটি অবশ্যই ভালো লক্ষণ নয়। কারণ শরীরে বেশি ফোড়া হলে একে তো অনেক যন্ত্রণা হয়। আর সেই ফোড়া যদি আবার শক্ত হয়ে যায় তাহলে হতে পারে অনেক বড় সমস্যা। এমনকি ফোড়া থেকে ক্যা*ন্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে শরীরে বেশি ফোড়া হয় কেন বা বেশি ফোড়া হওয়ার কারণ কি? শরীরে বেশি ফোড়া হওয়ার মূল কারণ হলো ব্যাকটেরিয়া।

এটি এমন একটি ব্যাকটেরিয়া যেটি আমাদের প্রত্যেকের চামড়াতেই অবস্থান করে। এই ব্যাকটেরিয়াটির নাম হলো স্ট্যাফাইলোকক্কাস অরিয়াস। এই ব্যাকটেরিয়াটি শরীরের ছোট কোন ক্ষত বা চুলের গোড়া দিয়ে চামড়ার ভিতরে ঢুকে ফোড়া তৈরি করতে পারে। আর কারো শরীরে যদি বারবার ফোড়া দেখা যায় তাহলে সেটি মূলত এই ব্যাকটেরিয়ার কারণেই হয়। এছাড়াও এমন কিছু কারণ রয়েছে যেগুলোর কারণে মানবদেহে ফোড়া বেশি হতে পারে।

যেমন- আর্দ্রতা বেশি থাকে এমন কোন জায়গায় যদি কোন মানুষ থাকে তাহলে স্বাভাবিকভাবে সে অতিরিক্ত পরিমাণে ঘামবে আর এই ঘামের কারণে তার শরীরের লোম কুপের মুখ বন্ধ হয়ে যাবে। যার ফলে শরীরে বেশি ফোড়া হতে পারে। এছাড়াও যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের শরীরে ফোড়া হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন এখন চলুন  ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায় এবং ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে তা জেনে নেই।

ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে

মানবদেহে ফোড়া স্বাভাবিক ঘটনা হলেও অনেক সময় এটি মারা*ত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে এই সম্পর্কে জানা জরুরি। কারণ মনে করুন আপনার শরীরে ফোড়া হয়েছে কিন্তু সেই ফোড়া একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেরে যাচ্ছে না সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই ভালো চিকিৎসা করতে হবে। নয়তো আপনার মারা*ত্মক ক্ষতি হতে পারে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে।

আরো পড়ুনঃ ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর ১০ লক্ষণ

সাধারণত একটি ফোড়া ঠিক হতে বা সেরে যেতে ৭ দিন থেকে ১৪ দিন সময় লাগে। আর এই সময়ের মধ্যেই একটি ফোড়া নিজে থেকেই সেরে যায়। এখন আপনার যদি এই সময়ের মধ্য ফোড়া সেরে না যায় বা ঠিক হয়ে না যায় তাহলে অবশ্যই আপনাকে এর জন্যই ভালো চিকিৎসা নিতে হবে। নয়তো আপনার অনেক ক্ষতি হতে পারে। আর চিকিৎসা করলে একটি ফোড়া ঠিক হতে সাধারণত ১ থেকে ২ মাস সময় লাগে অর্থাৎ যতক্ষণ সেই ঘা না শুকায় তত সময় লাগে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। এখন চলুন ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায় জেনে নেই।

ফোড়া শক্ত হলে করণীয়

সাধারণত শরীরে ফোড়া হলে কোন সমস্যা হয় না শুধুমাত্র যন্ত্রনা হয়। তাও আবার ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে ঠিক হয়ে যায়। কিন্তু সমস্যা হয় তখন যখন সেই ফোড়াটি শক্ত হয়ে যায়। আর একটি ফোড়া যদি শক্ত হয়ে যায় তাহলে সেখানে প্রচুর পরিমাণে যন্ত্রণা হয় এবং সেখান থেকে হতে পারে বড় কোন সমস্যা যেমন ক্যা*ন্সার। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ফোড়া শক্ত হলে করণীয় কি বা কি করতে হবে। চলুন তাহলে ফোড়া শক্ত হলে করণীয় কি তা জেনে নেই।

উষ্ণ সংকোচন

সেই প্রাচীনকাল থেকে শক্ত ফোড়া নিরাময়ের জন্য উষ্ণ সংকোচন পদ্ধতিটি ব্যবহার হয়ে আসছে। এক্ষেত্রে একটি পরিষ্কার কাপড় নিয়ে সেই কাপড়টি হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখবেন এরপর সেই কাপড়টি নিয়ে আপনার শরীরে অবস্থিত শক্ত ফোড়াটির উপরে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের জন্য রেখে দেবেন এবং আলতোভাবে ফোড়া মুছে দেবেন। এই কাজটি করার ফলে হঠাৎ শক্ত ফোড়ার উপর গরম তাপ দেওয়ার ফলে সেখানে রক্তের প্রবাহ বাড়বে এবং আপনার শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে আরো ভালোভাবে লড়াই করতে সাহায্য করবে। আর এভাবে যদি আপনি প্রতিদিন ফোড়ার উপরে গরম শেক দেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আপনার শক্ত ফোড়া নরম হয়ে যাবে এবং সেখান থেকে পুঁজ বের হয়ে যাবে।

ব্যাকটেরিয়া নিরাময় মলম

শক্ত ফোড়া হতে মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা ব্যাকটেরিয়া নিরাময় করতে পারে এমন মলম ব্যবহার করতে পারে। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ফোড়া নিরাময়ের মলম পাওয়া যায়। শক্ত ফোড়া নিরাময় করতে পারে এমন একটি মলম হলো নিওস্পোরিন। এছাড়াও বাজারে আপনারা আরো বিভিন্ন ধরনের মলম পাবেন। 

আরো পড়ুনঃ দাঁত তোলার পর ফোড়া হলে কি হয়

এক্ষেত্রে লক্ষণীয় যেঃ এটি ব্যবহার করার সময় অবশ্যই আক্রান্ত স্থান হালকা গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন। এরপর এই মলমটি সেখানে পাতলা স্তরের মতো করে মালিশ করে দেবেন। এরপর কয়েক দিনের মধ্যেই দেখবেন আপনার পড়া নরম হয়ে পুঁজ বের হয়ে গেছে।

ভালো স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখুন

শরীরে ফোড়া শক্ত হয়ে যাওয়ার আরেকটি কারণ হলো ভালো স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলা। শুধু ফোড়াই নয় আপনি যদি ভাল স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চলেন তাহলে আপনার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। আর আপনি যদি ফোড়ার সংক্রমণ এড়াতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার আশেপাশের এলাকা পরিষ্কার রাখবেন। এক্ষেত্রে শক্ত ফোড়া নরম করার জন্য বিভিন্ন ধরনের এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ও পানি ব্যবহার করবেন। আর এই অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ও পানি দিয়ে প্রতিদিন আক্রান্ত স্থানটি আলতো করে ধুয়ে নেবেন সেই সাথে স্ক্রাবিং করতে ভুলবেন না। এটি করার ফলে আপনার শরীরে আক্রান্ত স্থানটি সবসময় পরিষ্কার থাকবে ও জীবাণুমুক্ত থাকবে। আর এর কারণে আপনি খুব সহজেই শক্ত ফোড়া থেকে মুক্তি পাবেন।

চেপে যাওয়া এড়িয়ে চলুন

অনেকেই ফোড়া হলে চাপাচাপি করে। যার ফলে সেই ফোড়া আরো যন্ত্র*ণাদায়ক হয়ে যায়। এতে ফোড়া সহজে ঠিক হয় না। তাই ফোড়া হলে চাপাচাপি করে পুঁজ বের করার চেষ্টা কখনোই করবেন না। শরীরের ফোড়া যখন পেঁকে যাবে তখন তার ভিতর থেকে এমনিতেই পুঁজ বের হয়ে যাবে। তাই ফোড়া হলে কখনোই চাপাচাপি করবেন না। এতে ফোড়া শক্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ফোড়ায় যজ্ঞডুমুরের ব্যবহার

আপনার ফোড়া যদি শক্ত হয়ে যায় তাহলে আপনি যজ্ঞডুমুর ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে যজ্ঞডুমুরের সাথে পানি মিশিয়ে সেটি আঠার মত তৈরি করবেন তারপর সেই আঠা একটি ন্যাকড়ায় লাগিয়ে আপনার ফোড়ার উপর বসিয়ে দেবেন। তাহলে দেখবেন খুব সহজেই আপনার ফোড়াটি নরম হয়ে যাবে এবং ফেটে যাবে।

পটোলের শাঁসের ব্যবহার

ফোড়া শক্ত হয়ে গেলে আপনি পটলের শাঁস ব্যবহার করতে পারেন। পটলের শাঁস ব্যবহার করলে খুব সহজেই শক্ত ফোড়া নরম হয়ে যায় এবং ফেটে পুঁজ বের হয়ে যায়। এক্ষেত্রে একটি আপনারা একটি নেকড়ার মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ কোমরে ফোঁড়ার চিকিৎসা কিভাবে করবেন

ব্যাথা থেকে মুক্তি

যখন একটি ফোড়া শক্ত হয়ে যায় তখন সেখানে প্রচুর পরিমাণে ব্যথা হয়। এক্ষেত্রে এই ব্যাথা থেকে আপনারা মুক্তি পাওয়ার জন্য আপনারা বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন সেবন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনারা আইবুপ্রফেন নামক মেডিসিনটি সেবন করতে পারেন। এটি ব্যথা দূর করতে খুবই সহায়ক। তবে এই মেডিসিন সেবন করার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

মেডিক্যাল এ ডাক্তার এর পরামশ নিন

এতকিছু করার পরেও যখন দেখছেন আপনার শরীরের শক্ত ফোড়া ঠিক হচ্ছে না। তখন অবশ্যই আপনাকে একজন ভালো ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করতে হবে। এবং পরামর্শ করে ট্রিটমেন্ট করতে হবে। দরকার হলে সার্জারি করে ফোড়া ঠিক করে নিতে হবে ইত্যাদি।

আশা করছি আপনারা এতক্ষণে ফোড়া শক্ত হলে করণীয় কি এই সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এখন চলুন উরুর ভিতরে ফোড়া হলে চিকিৎসা কি তা জেনে নেই।

উরুর ভিতরে ফোড়া হলে চিকিৎসা

ফোড়া এমন একটি জিনিস যা শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে। এক্ষেত্রে যদি উরুর ভিতরে ফোড়া হয় তাহলে কি করবেন? চলুন তা জেনে নেই।

অনেক সময় দেখা যায় শরীরের উরুতে ফোড়া হয়। আর এখানে ফোড়া হলে অনেকে লজ্জায় কারো সাথে কথাটি শেয়ার করতে পারেনা। যার ফলে সে বড় সম*স্যার সম্মুখীন হয়। এক্ষেত্রে লজ্জা না করে আপনাকে অবশ্যই এর উপযুক্ত চিকিৎসা করতে হবে। এই জায়গাতে পড়া হলে আপনি প্রথমে ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ দাউদের এন্টিবায়োটিক  

ঘরোয়া উপায় গুলো ব্যবহার করার পরেও যদি ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে এই ফোড়া ঠিক না হয়। তাহলে আপনাকে অবশ্যই একজন ফোড়া বিশেষজ্ঞ ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে। এক্ষেত্রে লজ্জা করে অবহেলা করবেন না। কারণ এটি থেকে ক্যা*ন্সারও হতে পারে। তাই লজ্জা না করে অবশ্যই ভালো একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে চিকিৎসা নেবেন।

উপসংহার - ফোড়া শক্ত হলে করণীয়

প্রিয় পাঠক বৃন্দ, এতক্ষণ আপনাদের সাথে ফোড়া শক্ত হলে করণীয় ও স্বস্তির উপায়, শরীরে বেশি ফোড়া হওয়ার কারণ কি, ফোড়া নিষ্কাশন হতে কত সময় লাগে ইত্যাদি বিষয় গুলো নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আসলে ফোড়া একটি স্বাভাবিক ঘটনা। এটি শরীরে হতেই পারে। এটি নিয়ে কখনোই ঘাবড়ে যাবেন না। কারণ ফোড়া আপনা আপনি সেরে যাবে। 

আরো পড়ুনঃ ফোড়া পাকানোর ঘরোয়া উপায়

কিন্তু কখন চিন্তা করবেন যখন দেখবেন আপনার ফোড়াটি সবকিছু করার পরেও ঠিক হচ্ছে না। তখন ভালো একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে সার্জারি করে নেবেন। আশা করছি আপনারা বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। আর এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি অন্যদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকে উপকৃত হওয়ার উপায় তৈরি করে দেবেন। ধন্যবাদ।

Share this post with your friends

See previous post See Next Post
No one has commented on this post yet
Click here to comment

Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.

comment url