প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত জেনে নিন

আমরা অনেকেই নিয়মিত কাঠবাদাম খাই কিন্তু জানি না আসলে প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খেলে আমাদের শরীরের জন্য ভালো হবে এ সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। তাই এই পোস্টটিতে আমরা প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত
কাঠবাদাম আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী তবে তা অবশ্যই নিয়মিত খেতে হবে। এখন প্রশ্ন হতে পারে তাহলে প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত। প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত এ সম্পর্কে যদি আপনি জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

কাঠবাদাম খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি খাবার যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাঠ বাদামে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা 3, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই, পটাশিয়াম, জিংক, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের পদার্থ রয়েছে যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আমরা সবাই কমবেশি কাঠবাদামের সাথে পরিচিত এবং কমবেশি সবাই আমরা কাঠবাদাম খাই। 

তবে হ্যাঁ, আমরা অনেকেই কাঠবাদাম খেলেও কাঠবাদাম খাওয়ার সঠিক নিয়ম জানি না। যার কারণে কাঠবাদামের পরিপূর্ণ উপকারিতা আমরা পাই না। তাই এই পোস্টটিকে আমরা প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত, কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম, কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা এছাড়াও চিনা বাদাম খাওয়ার নিয়ম ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। 

যাতে করে আপনারা সঠিক নিয়ম মেনে কাঠবাদাম খেতে পারেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কাঠবাদাম খাওয়ার বিভিন্ন নিয়ম সম্পর্কে।

প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত 

আমরা সবাই প্রায় কম-বেশি জানি যে কাঠবাদাম আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি খাবার। কাঠবাদাম খুবই সুস্বাদ ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি খাবার। কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে- ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, কপার, সিলিলিয়াম, আয়রন এবং ফাইবার। যে উপাদান গুলো আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরী।

আরো পড়ুনঃ কাজু বাদামের উপকারিতা জেনে নিন

কাঠবাদাম খুব সুস্বাদু ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবার বলে আমরা অনেকেই এটি বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলি। যার ফলে কাঠবাদামের কোন উপকারিতা আমাদের শরীরের মধ্যে প্রভাব ফেলে না। অনেক সময় আমরা বেশি পরিমাণে কাঠবাদাম খেয়ে ফেলি যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর আবার অনেক সময় আমরা কম পরিমাণে কাঠবাদাম খেয়ে ফেলি যা আমাদের শরীরের প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তাই নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণে কাঠবাদাম খাওয়া উচিত।

এখন প্রশ্ন হতে পারে তাহলে প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত? উত্তর হলো- যদি গ্রীষ্মকালীন সময় হয় তাহলে আপনি প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ টা কাঠবাদাম খেতে পারবেন। আর যদি শীতকালীন সময় হয় তাহলে আপনি প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ টা কাঠ বাদাম খেতে পারবেন। আশা করি আপনারা প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। এখন কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম জানতে পোস্টটি পড়তে থাকুন।

কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন

কাঠবাদাম এমন একটি খাবার যার মধ্যে রয়েছে ২৭ রকমের রোগ দূর করার ক্ষমতা। কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে সকল ধরনের ভিটামিন এবং ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক, সিলিলিয়াম, কপার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফাইবার সহ আরো নানা ধরনের খনিস পদার্থ। যা আমাদের দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

এছাড়াও কাঠবাদাম খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর একটি খাবার। এজন্য আয়ুর্বেদ জগতে এটিকে অমৃত বলা হয়ে থাকে। তাছাড়া মেডিকেল সাইন্সেও এখন এটিকে অমৃত বলা হয়। এমন একটি খাবার যার উপকারিতা সম্পর্কে যদি আপনি জানেন তাহলে অবাক হয়ে যাবেন। কাঠবাদামের উপকারিতা আসলে বলে শেষ করা যাবে না। তারপরেও চলুন কাঠ বাদামের কিছু উপকারিতা জেনে নেই।

  • বয়স রোধ করেঃ কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরের ফ্রিড এডিকেলস নামক পদার্থকে ড্যামেজ করে আমাদের বয়স হওয়া থেকে প্রতিরোধ করে থাকে। আপনার বয়স যদি ৩০ অথবা ৪০ বছর হয় আর আপনি যদি নিয়মিত এই কাঠবাদাম সেবন করেন তাহলে আপনাকে দেখতে young লাগবে।
  • ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ কাঠবাদাম এমন একটি খাবার যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কাঠবাদামে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামক পদার্থ আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ আপনি যদি প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ টি কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে সকালে খালি পেটে সেবন করেন। তাহলে দেখবেন আপনার অতিরিক্ত ওজন খুব তাড়াতাড়ি কমে যাবে। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। যা আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ কাঠবাদামে এক ধরনের লাইপেজ নামক উৎসেচক বা উপাদান থাকে। যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। তাই আপনি যদি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ভেজানো কাঠ বাদাম খান। তাহলে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করেঃ কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ফাইবার। যা কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর করতে প্রচুর পরিমাণে ভূমিকা পালন করে। যারা কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের জন্য খুব কষ্ট পান তারা নিয়মিত পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম সেবন করুন। তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যর রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে কাঠবাদাম খাওয়ার পরে প্রচুর পরিমাণে পানি খাবেন।
  • চুলের সমস্যা দূর করেঃ কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি এবং ম্যাগনেসিয়াম। যা চুলের জন্য খুবই উপকারী। সাধারণত আমাদের দেহে ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে চুল পড়ে যায়। তাই কাঠবাদামকে চুলের জন্য মহাঔষধ বলা হয়। এছাড়াও কাঠবাদামে মনোফ্যাটি এসিড এবং বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনস পাওয়া যায়। যা চুলকে পুষ্টি দেয় এবং চুলের গোড়াকে শক্ত করে তোলে। এছাড়াও কাঠবাদাম রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস যার নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। তাই চুলের সমস্যা দূর করতে নিয়মিত কাটবাদাম খাওয়া উচিত।
  • হাড় ও দাঁত ভালো রাখেঃ কাঠবাদামের প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস, মিনারেল ও বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনস রয়েছে। যা আমাদের শরীরের হার ও দাঁত ভালো রাখতে প্রচুর ভূমিকা পালন করে। হাড় ও দাঁতের সুস্বাস্থ্য ও স্থায়িত্বের উপর ফসফরাসের প্রভাব অনেক বেশি। এছাড়া বয়স জনিত হারদাতে সমস্যা রোধ করতে ফসফরসের ভূমিকা অনেক বেশি।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ কাঠবাদাম একটি অ্যালকেলাইন সমৃদ্ধ খাবার। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কাঠবাদাম রয়েছে ভিটামিন ই ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামক উপাদান। যা আমাদের দেহকে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে রক্ষা করে। যেমন- ক্যান্সার ও ফুসফুসের রোগ। তাই এসব রোগ থেকে মুক্তি পেতে আমাদের নিয়মিত কাঠ বাদাম খাওয়া উচিত।
  • উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ কাঠবাদামের মধ্যে রয়েছে খুবই কম পরিমাণে সোডিয়াম এবং বেশি পরিমাণে পটাশিয়াম। যা আমাদের শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও কাঠবাদামের মধ্যে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং পলিক অ্যাসিড আমাদের শরীরের রক্ত জমাট বাঁধার সম্ভাবনা দূর করে। যার ফলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।
  • কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখেঃ কাঠবাদামে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড নামক উপাদান। যা আমাদের শরীরের ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে এবং খারাপ কোলেস্টরেলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও কাঠবাদামে থাকা এই উপাদানটি আমাদের শরীরে হৃদযন্ত্র কে সুস্থ রাখতে প্রচুর ভূমিকা পালন করে ইত্যাদি।

আরো পড়ুনঃ কাজু বাদামের অপকারিতা জেনে নিন

এছাড়াও কাঠবাদামের আরো অনেক উপকারিতা আছে যেমন-পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে, ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে ইত্যাদি। তাই বর্তমান সময়ে সুস্থ থাকতে হলে কাঠবাদাম খাওয়া খুবই জরুরী। তবে কাঠবাদাম অবশ্যই নিয়ম মেনে খেতে হবে। তাই কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম জানতে পোস্টটি পড়তে থাকুন।

কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন

যদিও আমরা সবাই জানি কাঠবাদামের উপকারিতা অনেক বেশি। তবে যদি আপনি এই বাদাম নিয়মিত নিয়ম মেনে খান তাহলে উপকার পাবেন। আর আপনি যদি কাঠবাদাম নিয়ম না মেনে অনিয়মের খান তাহলে উপকারের চাইতে আপনার ক্ষতি বেশি হবে। তাই কাঠ বাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানা আমাদের প্রত্যেকের জন্যই খুবই জরুরী। বিশেষ করে আমরা যারা কাঠবাদাম খেতে পছন্দ করি তাদের। চলুন এখন তাহলে আমরা কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম জেনে নেই।

১। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে চার থেকে পাঁচটি কাঠবাদাম একটি গ্লাসে পরিমাণ মত পানি নিয়ে তাতে ভিজিয়ে রাখুন।

২। সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথমে সেই বাদাম গুলো ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন।

৩। তারপর সেই বাদামগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিন। কারণ কাঠবাদামের খোসায় টেনিং নামক এক ধরনের ধাতু রয়েছে যা আপনার পেটের হজম শক্তিতে সমস্যা হতে পারে। তাই খোসা ছাড়িয়ে নিন।

৪। এবং সেই বাদামগুলো তারপর খালি পেটে সেবন করুন।

আপনি যদি এভাবে প্রতিদিন নিয়ম মেনে কাঠবাদাম সেবন করেন তাহলে আপনি অনেকগুলো রোগের হাত থেকে মুক্তি পাবেন।

বাদাম খাওয়ার সঠিক সময় জেনে নিন

বাদাম খাওয়ার সঠিক সময় হলো- সকাল বেলা। এক্ষেত্রে প্রতিদিন আপনি রাতে ঘুমানো যাওয়ার আগে একটি গ্লাসে পরিমাণ মতো পানি নিয়ে ৫ থেকে ৬ টি বাদাম ভিজিয়ে রাখবেন। এবং সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে সেই বাদাম গুলোর খোসা ছাড়িয়ে খেয়ে নেবেন। তাহলে আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। তবে এই বাদাম কিন্তু আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত খেতে হবে। আর বাদাম খাওয়ার পরে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করবেন।

আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা

কাঠবাদামের ক্ষতিকর দিক গুলো জেনে নিন

সকল জিনিসেরই ভালো ও খারাপ দিক থাকে। তেমনি কাঠবাদামও এর ব্যতিক্রম নয়।কাঠবাদামেরও ভালো ও খারাপ দিক রয়েছে। যদিও আমরা সবাই জানি কাঠবাদামের উপকারিতা অনেক বেশি তবে এর কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে। যেগুলো সম্পর্কে জানা আমাদের জন্য খুবই জরুরী। তাই চলুন কাঠ বাদামের ক্ষতিকর দিক গুলো কি কি জেনে নেই।

  • গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তৈরি করতে পারেঃ অনেক সময় অতিরিক্ত পরিমাণে কাঠবাদাম খাওয়ার ফলে অ্যাসিডিটির সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই সীমিত পরিমাণে বা অল্প পরিমাণে কাঠ বাদাম সেবন করা উচিত।
  • ওজন বৃদ্ধি পেতে পারেঃ কাঠবাদাম যেমন আমাদের শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। তেমনি অতিরিক্ত পরিমাণে কাঠবাদাম সেবনের ফলে আমাদের শরীরে ওজন বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই নিয়মিত নিয়মিত পরিমাণে কাঠবাদাম সেবন করা উচিত।
  • টক্সিকের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়ঃ অনেক সময় কাঠ বাদাম সেবনের ফলে আমাদের শরীরে টক্সিকের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে।
  • অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারেঃ আমাদের মাঝে যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা যদি কাঠবাদাম সেবন করে তাহলে তাদের অ্যালার্জির পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই তাদের কাঠবাদাম সেবন না করাই ভালো। কারণ কাঠবাদামের মধ্যেও অ্যালার্জি সৃষ্টি করার উপাদান রয়েছে। তাই যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা কাঠবাদাম সেবন থেকে বিরত থাকবেন ইত্যাদি।

উপসংহার

প্রিয় দর্শক বৃন্দ, আপনারা যারা কাঠবাদাম সেবন করতে পছন্দ করেন তারা অবশ্যই কাঠবাদাম সেবনের পূর্বে এর উপকার ও ক্ষতিকর দিকগুলো বিবেচনা করে সেবন করবেন। আর কাঠবাদাম অবশ্যই নিয়ম মেনে সেবন করবেন। আশা করি আপনারা পুরো পোস্টটি পড়ে প্রতিদিন কয়টা কাঠবাদাম খাওয়া উচিত, কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও কাঠবাদাম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই পোস্টটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করতে ভুলবেন না প্লিজ।

Share this post with your friends

See previous post See Next Post
No one has commented on this post yet
Click here to comment

Please comment according to Blogger Mamun website policy. Every comment is reviewed.

comment url